কলঙ্কমূক্ত নাকি কলঙ্কযুক্ত?
সিনহা বাবু যেখানে বিচারক, সেখানে বিচার কি হবে তা জানাই ছিল। প্রসিকিউটর ছিলো সেই জেয়াদ আল মালুম। যে বলেছিল “আমি খাড়ায়া যামু, আপনি বসায়া দিবেন। লোকে দেখুক আমাদের মধ্যে কোন সম্পর্ক নাই”
মিডিয়াগুলো গলা ফাটিয়ে প্রচার করছে কথিত এই রায়ের মধ্য দিয়ে নাকি ধরা। মিথ্যাচারের দালালি করা নয়। দালালি করতে হলে গরুর হাটে নইলে পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে দালালি কর। জাতিকে আর বিভ্রান্ত করিস না।
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হলো। জাতি নাকি কলঙ্কমূক্ত হলো! ভাইরে, তোরা নিজেদের মিডিয়া বলে পরিচয় দিতে একটু হলেও লজ্জাবোধ করিস। মিডিয়ার দায়িত্ব নেপথ্যে থাকা রহস্যজনক মিথ্যার জাল ছিন্ন করে সত্যটাকে জনগণের সামনে তুলে
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্যই মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর মত একজন সৎ, বিচক্ষণ, মেধাবী ও নীতিবান রাজনীতিকের খুব খুব দরকার ছিল। চুরি-দুর্নীতিতে আকন্ঠ নিমজ্জমান জাতিকে তিনি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ উপহার দিতে চেয়েছিলেন। আর এটিই তার একমাত্র অপরাধ। আর একই অপরাধে প্রাণ উৎসর্গ করে গিয়েছেন শহীদ আলী আহসান মো: মুজাহিদ, শহীদ কামারুজ্জামান ও শহীদ আব্দুল কাদের মোল্লা।
সমৃদ্ধ বাংলাদেশ নির্মানে মাওলানা নিজামীদের মত নেতৃত্বের অনেক বেশি প্রয়োজন ছিল। দূর্ভাগ্য এ জাতির, যারা নিজেদের শত্রু চিনতে ব্যর্থ হয়েছে। এবং এর চরম মূল্য একটা সময় এ দেশের মানুষকেই দিতে হবে। বাংলাদেশ সিকিম হলে তখন মাওলানা নিজামীদের অনেক মিস করবে এ জাতি। কিন্তু তখন এই হতাশাজনক নীরবতা আর উদাসীনতার জন্য কপাল চাপড়ানো ছাড়া আর কিছুই করার থাকবে না।
No comments:
Post a Comment