বিচার প্রক্রিয়ায় অনিয়ম ও যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন থাকায়, নিজামীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর স্থগিত করুন: যুক্তরাষ্ট্র
বিচার প্রক্রিয়ার আন্তর্জাতিক মান রক্ষায় ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ। এই মান রক্ষায় ব্যর্থ এমন সব দণ্ড কার্যকর করা থেকে বাংলাদেশের বিরত থাকা উচিত। বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্নের অবকাশ থাকায় জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর স্থগিত করার আহবান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের মানবাধিকার ককাস টম লেন্টস কমিশন।
টম লেন্টস মানবাধিকার কমিশনের কো-চেয়ার শনিবার ওয়াশিংটন থেকে দেয়া এক বিবৃতিতে এ আহবান জানান।
বিবৃতিতের বলা হয়, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে ভিকটিমদের বিচার চাওয়ার অধিকার নিয়ে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। কিন্তু সবচেয়ে খারাপ অপরাধীরও যথাযথ প্রক্রিয়ায় সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করার রাষ্ট্রের বাধ্যবাধকতা সম্পর্কে সন্দেহের অবকাশ থাকা উচিত না। মৃত্যুদণ্ডের ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। কেননা এ দণ্ড কার্যকর হলে তা আর সংশোধন করার উপায় থাকে না।
তিনি বলেন, বিচার প্রক্রিয়ায় অনিয়ম ও যথার্থতা নিয়ে প্রশ্নের অবকাশ থাকায় বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের(আইসিটি) দেয়া মৃত্যুদণ্ডগুলোর ব্যাপারে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের মতো আমরাও গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করছি।
এর আগে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছিল। গত ২২ নভেম্বর তা কার্যকর করা হয়েছে। এখন গণহত্যার অভিযোগে মতিউর রহামান নিজামীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আইসিটি।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যুদ্ধাপরাধ বিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ, মানবাধিকার বিষয়ক জাতিসংঘের হাইকমিশনার এবং মানবাধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের সাথে সহমত পোষণ করে আমরাও বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষকে বিচার প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক আইন ও মান বজায় রাখার আহবান জানাবো। বাংলাদেশ বিশ্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণা এবং নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক সনদের অংশীদার। এই মান রক্ষায় ব্যর্থ এমন সব দণ্ড কার্যকর করা থেকে বাংলাদেশের বিরত থাকা উচিত।
বিচার প্রক্রিয়ার আন্তর্জাতিক মান রক্ষায় ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ। এই মান রক্ষায় ব্যর্থ এমন সব দণ্ড কার্যকর করা থেকে বাংলাদেশের বিরত থাকা উচিত। বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্নের অবকাশ থাকায় জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর স্থগিত করার আহবান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের মানবাধিকার ককাস টম লেন্টস কমিশন।
টম লেন্টস মানবাধিকার কমিশনের কো-চেয়ার শনিবার ওয়াশিংটন থেকে দেয়া এক বিবৃতিতে এ আহবান জানান।
বিবৃতিতের বলা হয়, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে ভিকটিমদের বিচার চাওয়ার অধিকার নিয়ে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। কিন্তু সবচেয়ে খারাপ অপরাধীরও যথাযথ প্রক্রিয়ায় সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করার রাষ্ট্রের বাধ্যবাধকতা সম্পর্কে সন্দেহের অবকাশ থাকা উচিত না। মৃত্যুদণ্ডের ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। কেননা এ দণ্ড কার্যকর হলে তা আর সংশোধন করার উপায় থাকে না।
তিনি বলেন, বিচার প্রক্রিয়ায় অনিয়ম ও যথার্থতা নিয়ে প্রশ্নের অবকাশ থাকায় বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের(আইসিটি) দেয়া মৃত্যুদণ্ডগুলোর ব্যাপারে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের মতো আমরাও গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করছি।
এর আগে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছিল। গত ২২ নভেম্বর তা কার্যকর করা হয়েছে। এখন গণহত্যার অভিযোগে মতিউর রহামান নিজামীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আইসিটি।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যুদ্ধাপরাধ বিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ, মানবাধিকার বিষয়ক জাতিসংঘের হাইকমিশনার এবং মানবাধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের সাথে সহমত পোষণ করে আমরাও বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষকে বিচার প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক আইন ও মান বজায় রাখার আহবান জানাবো। বাংলাদেশ বিশ্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণা এবং নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক সনদের অংশীদার। এই মান রক্ষায় ব্যর্থ এমন সব দণ্ড কার্যকর করা থেকে বাংলাদেশের বিরত থাকা উচিত।
No comments:
Post a Comment